দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ৬ মার্চ:রাত পোহালেই জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষার মুখোমুখি হতে চলেছে ছাত্র-ছাত্রীরা। অতিমারী’র আতঙ্ক কাটিয়ে বাংলার ছাত্র-ছাত্রীরা বসতে চলেছে মাধ্যমিক পরীক্ষায়। হোম সেন্টার না হলেও, প্রতিটি জেলাতেই এবার পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ করা হয়েছে। সমস্ত ধরনের স্বাস্থ্য বিধি মেনেই পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে পর্ষদ সূত্রে জানা গেছে। এদিকে, অতিমারীর পর রাজ্যে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৫০ হাজার! এবার, রাজ্যে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী হল- ১১ লক্ষ ২৬ হাজার ৮৬৩। যা সর্বকালীন রেকর্ড এবং গতবারের (২০২১) তুলনায় প্রায় ৫০ হাজার বেশি। ছাত্রদের (৫,০০,০৫৯) তুলনায় ছাত্রী সংখ্যা (৬,২৬,৮০৪) অনেকটাই বেশি। এবার, অনেকটাই বাড়ানো হয়েছে পরীক্ষা কেন্দ্রের সংখ্যা। ২০২০ সালে (২০২১ এ মাধ্যমিক হয়নি) পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল ২৮৩৯-টি, এবার তা হয়েছে ৪১৯৪। পরীক্ষাকেন্দ্রের সংখ্যা দ্বিগুণের থেকেও বেশি বেড়েছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায়। ২০২০ সালে ছিল- ১২৪-টি, এবার তা হয়েছে ২৫৭-টি। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা হল- ৫৮,৯২৩। সমস্ত ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক সূত্রে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, সোমবার (৭ মার্চ) সকাল ১১ টা ৪৫ মিনিটে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। প্রথম ১৫ মিনিট অবশ্য প্রশ্ন পড়ার জন্য দেওয়া হচ্ছে। পরীক্ষা হবে বিকেল ৩ টা পর্যন্ত। এবারের মাধ্যমিক পরীক্ষা শেষ হবে ১৬ মার্চ। প্রায় প্রতিটি জেলার মতো, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলাতেও এবার বেড়েছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। ২০২১ সালে জেলায় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ছিল, ৫৬,৬৪৮ (সেবার যদিও পরীক্ষায় বসতে হয়নি)। এবার, জেলায় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ৫৮,৯২৩। এর মধ্যে, ছাত্র সংখ্যা ২৭,৭৭৮ এবং ছাত্রী সংখ্যা ৩১,১৪৫। উল্লেখ্য যে, ২০২০ সালে শেষবার যখন পরীক্ষার্থীরা মাধ্যমিক দিয়েছিল, সেবার পশ্চিম মেদিনীপুরে পরীক্ষার্থী ছিল ৫৩,৮৩৯। সেই তুলনায় অতিমারী পর্ব কাটিয়ে বেশ অনেকটাই বেড়েছে পরীক্ষার্থী সংখ্যা। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মধ্যে, খড়্গপুর মহকুমায় সর্বাধিক পরীক্ষার্থী (২৭,০০০), তারপর মেদিনীপুর সদর (২০,০১৫) এবং সবশেষে ঘাটাল মহকুমা (১১,৯০৮)। এত সবকিছুর মধ্যেও দুঃখের খবর হলো, স্কুলের পক্ষ থেকে শত চেষ্টা করা হলেও এবার আর মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে পারছেনা, শালবনী ব্লকের গোদাপিয়াশাল চারুবালা গালর্স হাই স্কুলের কৃষ্ণা ভূঁইয়া, মৌমিতা রাউত, অষ্টমী রুইদাস, নিশা দুবে, সংগীতা ভূঁইয়া ও সোনালী সিং-সহ ছয় ছাত্রী। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা পিয়ালী সেনগুপ্ত জানিয়েছেন, “আজ (৬ মার্চ) বিকেল ৩ টা অবধি পর্ষদের অফিসেই ছিলাম। অনেক চেষ্টা করেছি, কিন্তু পর্ষদের অনুমতি পাওয়া গেলোনা।” উল্লেখ্য যে, রেজিস্ট্রেশন না হওয়ার কারণে, দশম শ্রেণীর এই ছয় ছাত্রী এবার মাধ্যমিক দিতে পারছে না!
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ নভেম্বর: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নলেজ…