দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, নিউ দিল্লি, ২৯ জুন:’ওয়ান নেশন ওয়ান রেশন’ (One Nation One Ration Card) অর্থাৎ “এক দেশ এক রেশন কার্ড” প্রকল্প আগামী ৩১ শে জুলাইয়ের মধ্যে সারা দেশে চালু করতে হবে, এমনটাই সুপ্রিম নির্দেশ। সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে মঙ্গলবার এমনই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির পাশাপাশি পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা ভেবে কেন্দ্রীয় সরকারকেও একাধিক নির্দেশ দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। অসংগঠিত শ্রমিকদের নাম রেজিস্ট্রেশনের জন্য কেন্দ্রীয় পোর্টাল তৈরি করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই তা করার কড়া নির্দেশ দিয়েছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত।
পাশাপাশি, রাজ্য ও কেন্দ্রের উদ্দেশ্যে যৌথ বার্তায় সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, পরিযায়ী শ্রমিকদের (Migrant Workers) বিনামূল্যে রেশনের ব্যবস্থা করুক রাজ্য, রেশন পাঠানোর ব্যবস্থা করবে কেন্দ্র। উল্লেখ্য, দেশের একাধিক রাজ্যে ইতিমধ্যে এক দেশ এক রেশন কার্ড চালু হলেও বাংলায় এখনও তা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার রাজ্য-কেন্দ্র সংঘাতে জড়িয়েছে। রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ সম্প্রতি জানিয়েছিলেন, “এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধান্ত নেবেন।” অপরদিকে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, “আগামী তিন মাসের মধ্যে এই প্রকল্প চালু করা হবে।” কিন্তু, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর তা আগামী এক মাসের মধ্যেই সম্পূর্ণ করতে হবে।
এদিকে, দেশে কেউ যাতে অভুক্ত না থাকে সেটা নিশ্চিত করার বার্তা দিতে সুপ্রিম কোর্ট রাজ্যগুলিকে জানিয়েছে, প্রয়োজনে অতিমারি শেষ না হওয়া পর্যন্ত কমিউনিটি কিচেন চালান। বিচারপতি অশোক ভূষণ ও বিচারপতি এমআর শাহের ডিভিশন বেঞ্চ যাবতীয় নির্দেশাবলী দেওয়ার সময় কেন্দ্র ও রাজ্য দু-পক্ষকেই বার্তা দিয়েছে, দ্রুত কাজ শুরু করুন, আর ৩১ জুলাইয়ের পর যেন তা আর বাকি না থাকে। উল্লেখ্য, নাগরিকদের বিশেষ করে পরিযায়ী শ্রমিকদের কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি সংস্কারমূলক প্রকল্প ‘এক দেশ এক রেশন কার্ড’। এর প্রয়োগে উপভোক্তাদের ন্যাশনাল ফুড সিকিউরিটি অ্যাক্টের অধীনে রেশন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। এছাড়াও পরিযায়ী শ্রমিকরা যাতে দেশের যে কোনও রেশন দোকান থেকে নিজের রেশন কার্ড দেখিয়ে রেশন তুলতে পারেন, তার ব্যবস্থাও এই আইনের মাধ্যমে করা হয়। দেশের যে কোনও প্রান্তের ইলেকট্রনিক পয়েন্ট অফ সেল রয়েছে এমন রেশন দোকান থেকে নিজের বরাদ্দের রেশন তুলতে পারবেন পরিযায়ী শ্রমিকরা।
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২২ নভেম্বর: দোকান বন্ধ করে রাতেই বেরিয়েছিলেন বাইক নিয়ে।…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…