দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৫ মার্চ:‘ঘন্টা’ নিয়ে আসা হল মালবাহী ট্রাক বা কন্টেনারে করে। তা নামানো এবং লাগানোর জন্য ব্যবহার করতে হলো আস্ত একটি ক্রেন! হ্যাঁ, ভারতের চতুর্থ বৃহত্তম এবং পশ্চিমবঙ্গের সর্ববৃহৎ ঘন্টা। বৃহদাকার এই পিতলের ঘন্টা লাগিয়ে গোটা রাজ্য তথা দেশবাসীকে চমকে দিল ‘মিনি ইন্ডিয়া’ খড়্গপুরের বৈকুণ্ঠ মুখরদোয়ার বালাজি দেবস্ব নম: মন্দির কমিটি (সংক্ষেপে, বালাজি মন্দির কমিটি)। রেল শহর খড়্গপুরের ওল্ড সেটেলমেন্ট এলাকার এই বালাজি ভেঙ্কটেশ্বর এর মন্দিরে সোমবার স্থাপন করা হলো ১১১৬ কেজি (১১ কুইন্টাল ১৬ কেজি) ওজনের এক সুবিশাল পিতলের ঘন্টা। যা গোটা ভারতের মধ্যে চতুর্থ বৃহত্তম এবং পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে সর্ববৃহৎ বলে দাবি মন্দির কমিটির। মন্দির কমিটির কর্মকর্তা তারকেশ্বর রাও জানান, “এই মন্দির ১৯৫৯ সালে স্থাপন করা হয়েছিল গনেশ মন্দির হিসেবে। পরে ১৯৭৬ সালে এই মন্দিরে প্রতিষ্ঠা পায় বালাজি ভেঙ্কটেশ্বর দেবের মূর্তি এবং সেই থেকেই এই মন্দির বালাজি ভেঙ্কটেশ্বর মন্দির হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠে খড়্গপুর শহর সহ জেলা ও রাজ্যবাসীর কাছে। সুপ্রসিদ্ধ এই মন্দিরের মাহাত্ম্যের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই এই বিশাল মাপের ঘন্টা স্থাপন করা হয়েছে।”
অপরদিকে, এই মন্দির প্রতিষ্ঠার কারণ হিসেবে তারকেশ্বর রাও জানান, সেই সময় খড়্গপুরের ওল্ড সেটেলমেন্ট এলাকায় বালাজীর কোনো মন্দির ছিল না। যদিও একটি মন্দির ছিল, সেটা মালঞ্চ এলাকায়। অনেকটা দূর হওয়ায়, এখানকার অবাঙালি মানুষেরা সংকল্প নেন তিরুপতি মন্দিরের আদলে এখানেও একটি বালাজি মন্দির স্থাপন করার বিষয়ে। খড়্গপুরের এই বালাজি মন্দির পরবর্তী সময়ে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে। তবে, এলাকাবাসী মনে করেন, “এই মন্দিরের এক বিশেষ মাহাত্ম্য আছে। কথিত যে, ভগবান বৈকুণ্ঠ থেকে যখন কলিযুগে জন্ম নেন, তখন ভগবান তিরুপতিতে নিবাস করেন। সেই সময় বাকি দেবদেবীরা ভগবানের কাছে প্রার্থনা করেন, যে ভগবান আপনার দর্শন কিভাবে পাবো? তখন ভগবান বলেন, আমার মন্দিরে উত্তরেও একটি দুয়ার রয়েছে, যেটা দিয়ে কোনো ভক্ত আসা-যাওয়া করে না। তোমরা সেই দুয়ার দিয়ে সব সময় আসতে পারো আমার দর্শন করতে। সৌভাগ্যবশত, খড়্গপুরের এই মন্দিরের দুয়ার উত্তরমুখী। তাই, ভগবানের কৃপাদৃষ্টি সবসময় পড়ে মানুষের উপর।” সোমবার এই মন্দিরের ৪৬ তম ব্রম্ভ উৎসব পালনের শেষ দিন ছিল। এদিন খড়্গপুরের প্রায় ১০ হাজার মানুষকে অন্নভোগ বিতরণ করা হয় বলে জানান মন্দির কমিটির কর্মকর্তারা।
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ নভেম্বর: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নলেজ…