দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১ নভেম্বর: কালীপুজো তথা দীপাবলি-র পরই কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ঝাঁজ বাড়াতে চলেছে রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। আজ, বুধবার, নবান্নে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তেমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূলের দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী, “১৬ নভেম্বর আমরা নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে মিটিং ডেকেছি। ব্লক প্রেসিডেন্ট থেকে শুরু করে সবাইকে ডাকা হয়েছে। সেখানেই সিদ্ধান্ত হবে আন্দোলনের রূপরেখা কী হবে। টাকা (১০০ দিনের কাজের) না দিলে আন্দোলন চরম রূপ নেবে। প্রোগ্রামের রূপরেখা ১৬ তারিখ ঘোষণা করব।’’ মমতা এও জানান, তাঁর বাড়িতে কালীপুজো রয়েছে৷ এছাড়া, ভাইফোঁটাও রয়েছে৷ সেই সব ভেবেই একটু পরের দিকে এই দিন স্থির করা হয়েছে৷ অন্যদিকে, দলেরই বিশ্বস্ত সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী দু-এক সপ্তাহের মধ্যে জেলা সংগঠনের একেবারে শীর্ষস্তরে রদবদল হতে চলেছে! সেক্ষেত্রে কালীপুজোর আগেই মূল সংগঠন (মাদার সংগঠন) সহ বিভিন্ন শাখা সংগঠনের নতুন সভাপতি (মূল সংগঠনের ক্ষেত্রে চেয়ারম্যানও)- দের নাম ঘোষণা করা হতে পারে বলে সূত্রের খবর।
জানা যায়, তৃণমূল কংগ্রেসের মূল সংগঠন সহ যুব সংগঠন, মহিলা সংগঠন প্রভৃতির ‘নতুন’ সভাপতিদের নাম আগামী ১০-১২ দিনের মধ্যেই (কিংবা তার আগে-পরে) ঘোষণা করা হতে রাজ্য তৃণমূলের তরফে। মূল সংগঠনের সভাপতি ছাড়াও চেয়ারম্যানদের নামও ঘোষণা করা হবে। পশ্চিম মেদিনীপুরের দু’টি সাংগঠনিক জেলাতেও বেশ কিছু পদে রদবদল হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা বলেই সূত্রের তরফে দাবি করা হয়েছে। রদবদল হতে পারে মূল সংগঠন ছাড়াও শাখা সংগঠনগুলিতেও। উল্লেখ্য যে, এই মুহূর্তে মেদিনীপুর সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি পদে আছেন সুজয় হাজরা। চেয়ারম্যান দীনেন রায়। ২০২১ সালের আগস্ট (১৬ আগস্ট) মাস থেকে এই দায়িত্বে আছেন তাঁরা। যুব সংগঠনের সভাপতি সন্দীপ সিংহ এবং মহিলা সংগঠনের সভাপতি মামণি মাণ্ডি। এক্ষেত্রে, বেশ কয়েকজনকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিয়ে সংগঠনের অন্য কোথাও পুনর্বাসন দেওয়া হতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রের খবর। তবে, সবটাই যে আগামী লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে এবং দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে করা হবে তাও দল ও পরামর্শদাতা টিমের বিভিন্ন সূত্রে দাবি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, ঘাটালের সভাপতি ও চেয়ারম্যান যথাক্রমে- আশিস হুদাইত ও অমল পন্ডা। আশিস-কে ইতিমধ্যে জেলা পরিষদের কৃষি ও সেচ কর্মাধ্যক্ষ করেছে দল। প্রথমে কর্মাধ্যক্ষ করার কথা ভাবা হলেও বাদ পড়েছেন ঘাটালের প্রাক্তন বিধায়ক শঙ্কর দোলই। এক্ষেত্রে রদবদল ঠিক কিভাবে করা হয়, তা দেখার জন্য মুখিয়ে আছেন ঘাটাল সংগঠনের আপামর তৃণমূল কর্মী-সমর্থকেরা। এছাড়াও, স্বয়ং দলনেত্রীর নির্দেশে দুই সাংগঠনিক জেলার আহ্বায়ক বা কো-অর্ডিনেটর পদে আছেন পিংলার বিধায়ক তথা জেলা পরিষদের সহ-সভাধিপতি অজিত মাইতি। তাঁকে ওই পদেই বহাল রাখা হয়, নাকি অন্যত্র পুনর্বাসন দেওয়া হয়; তাও জেলা তৃণমূলের বিভিন্ন মহলে এই মুহূর্তে আগ্রহের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে!
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ নভেম্বর: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নলেজ…