দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৫ জুন: নির্বাচনের আগে তৃণমূলের স্লোগানে পরিণত হয়েছিল “খেলা হবে”! দলের মুখপাত্র দেবাংশু ভট্টাচার্যের “বন্ধু এবার খেলা হবে” গানে মুখরিত হয়েছিল শাসকদলের অন্দর-বাহির। দেবাংশু’র গান সার্থক হয়েছে। ভাঙা পায়ে খেলেই দলকে জয় এনে দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর, নির্বাচনের পর সেই “খেলা হবে” স্লোগান নতুন কর্মসূচিতে পরিণত হল। না, এবার গানে গানে খেলা নয়, “খেলা হবে” সত্যিকারের ময়দানে। তাই, জঙ্গলমহলের ক্লাবে ক্লাবে পৌঁছে দেওয়া হলো ফুটবল। সঙ্গে কোভিড সুরক্ষার প্রয়োজনীয় মাস্ক, স্যানিটাইজার প্রভৃতি। মঙ্গলবার, মেদিনীপুর বিধানসভার অন্তর্গত শালবনী ব্লকের ১০০ টি ক্লাবের হাতে ১ টি করে ফুটবল এবং প্রয়োজনীয় মাস্ক ও স্যানিটাইজার তুলে দিলেন বিধায়ক জুন মালিয়া।
তৃণমূলের “খেলা হবে” কর্মসূচিতে বিভিন্ন ক্লাবের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে ফুটবল। সঙ্গে মাস্ক, স্যানিটাইজার প্রভৃতি। আজ সকাল ১০ টা নাগাদ পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার শালবনী ব্লকের অন্তর্গত পিড়াকাটার দলীয় কার্যালয় থেকে মেদিনীপুর বিধানসভার বিধায়ক জুন মালিয়া এই এলাকার ১০০ টি ক্লাবের হাতে তুলে দিলেন ফুটবল, মাস্ক, স্যানিটাইজার প্রভৃতি। তিনি বললেন, “বর্ষা এসে গেছে। কোভিড বিধি মেনে ফুটবল খেলা শুরু করুন। স্থানীয় বাসিন্দাদের কোভিড বিধি মেনে চলার বার্তা দিন, পাশে থাকুন।” বিধায়ক জুন মালিয়া ছাড়াও ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন, ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি তথা জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ নেপাল সিংহ, শালবনী পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মিনু কোয়াড়ি, সহ সভাপতি বুলবুল হাজরা, কর্মাধ্যক্ষ সন্দীপ সিংহ, ব্লক তৃণমূলের নেতা আবদুল কাশেম খান, রামপদ মাহাতো, সঞ্জীবন দাস, যমুনা ধল, হরমোহন সিং, পরিমল ধল, শেখ ইমরান প্রমুখ।