দ্য বেঙ্গল পোস্ট বিশেষ প্রতিবেদন, ২৮ আগস্ট: ৭০ কোটি টাকা খরচ হয়েছিল। কুতুবমিনারের থেকেও উঁচু ৪০ তলা (১০০ মিটার) সেই ‘টুইন টাওয়ার’ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাত্র ৯ সেকেন্ডে! ৩৭০০ কেজি বিস্ফোরক ব্যবহার করা হলো, নয়ডার এই জোড়া অট্টালিকা ভাঙতে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রবিবার নয়ডার সুপারটেক টুইন টাওয়ার (Noida Supertech Twin Towers) ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় দুপুর আড়াইটা নাগাদ। উল্লেখ্য যে, প্রয়োজনীয় অনুমতি না নিয়েই, আইনকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ২০১৩ সালে এই টুইন টাওয়ার তৈরির কাজ শুরু করেছিল প্রস্তুতকারী সংস্থা। যার ফলে প্রতিবাদ শুরু করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এমনকি, একটা সময়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তাঁরা। এরপর, প্রায় ৯ বছরের দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, রবিবার দুপুর ২.৩০ টে নাগাদ ভেঙে ফেলা হলো এই জোড়া ইমারত। আর তাতে সময় লাগল মাত্র ৯ সেকেন্ড! (নিচে দেখুন ধূলিসাৎ হয়ে যাওয়ার সেই ভিডিও)
ইতিমধ্যেই, এই সংক্রান্ত ভিডিও সামনে এসেছে। যেখানে চোখের নিমেষে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছে কুতুব মিনারের চেয়েও লম্বা এই যমজ টাওয়ার দুটিকে। আর এভাবেই এক ঐতিহাসিক ঘটনার সাক্ষী থাকল গোটা দেশ। এদিকে, এই টাওয়ারগুলির ধ্বংসাবশেষের ধুলো থেকে বাঁচতে স্থানীয় বাসিন্দাদের দুপুর আড়াইটা থেকে মাস্ক পরার নির্দেশ দেওয়া হয়। শুধু তাই নয়, শ্বাসকষ্টজনিত রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য একটি পরামর্শও জারি করা হয়েছে। এছাড়াও, স্থানীয় এলাকাবাসীকে আপাতত বাড়ির দরজা-জানলা কিছুক্ষণ বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে। জানা গিয়েছে, এই টাওয়ারগুলির ধ্বংসের কারণে প্রায় ৮০ হাজার টন ধ্বংসাবশেষ তৈরি হয়েছে। যেগুলি পুরোপুরি সরাতে অন্তত তিন মাস সময় লাগবে। পাশাপাশি, ওই বিপুল ধ্বংসস্তূপ থেকে তৈরি হওয়া ধুলোর চাদর সরতে অন্তত একদিন সময় লাগবে বলে মনে করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
টুইন টাওয়ার ধ্বংসের জন্য ৩ হাজার ৭০০ কেজি বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়। পাশাপাশি, প্রায় ৫০০ জন পুলিশকর্মীর নিরাপত্তায় পুরো ঘটনাটি সম্পন্ন করা হয়েছে। রবিবার সকাল ৭ টার মধ্যেই এমেরাল্ড কোর্টের প্রায় পাঁচ হাজার বাসিন্দা এবং সেক্টর 93A-এর পার্শ্ববর্তী ATS ভিলেজ সোসাইটিগুলিকে তাদের জায়গা খালি করতে বলা হয়েছিল। এই জোড়া বহুতলের একটির নাম ছিল- অ্যাপেক্স। যার উচ্চতা ছিল ১০০ মিটার। অন্যটির নাম ছিল- সিয়ানে। এটির উচ্চতা ছিল ৯৭ মিটার। অর্থাৎ, এই যমজ টাওয়ার কুতুব মিনারের চেয়েও লম্বা ছিল। উল্লেখ্য যে, টুইন টাওয়ারের সবচেয়ে কাছের বিল্ডিংগুলি হল এমারল্ড কোর্ট সোসাইটির Aster 2 এবং Aster 3। তাই, অন্যান্য ভবনগুলির যাতে কোনোরকম ক্ষতি না হয় সেই দিকটিকে মাথায় রেখেই ভেঙে ফেলা হলো এই দুই টাওয়ার।
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ নভেম্বর: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নলেজ…