মণিরাজ ঘোষ, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ মে: বরাবরের মতোই এবারও মাধ্যমিকে নজরকাড়া ফল রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাভবন, মেদিনীপুর (Ramkrishna Mission Vidyabhavan, Midanpore)- এর! মাধ্যমিক ২০২৩- এর ফলাফল অনুযায়ী, রামকৃষ্ণ মিশনের তিন জন ছাত্র (বর্ণময় বারিক, বীরেশ ঘোষ, সাগ্নিক রায়) এবার মেধাতালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। ৬৮৩ (৭০০’র মধ্যে) নম্বর পেয়ে তিনজনই মেধাতালিকায় দশম স্থান অধিকার করেছে। এছাড়াও, বিদ্যালয়ের ১২৪ জন পড়ুয়ার মধ্যে ৬৯ জনই ৯০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে। এর মধ্যে, ২৪ জন আবার ৯৫ শতাংশের বেশি! ৯৩ জন পেয়েছে ৮০ শতাংশের বেশি নম্বর। পাস করেছে ১২৪ জনই। এর মধ্যে ১১৮ জনই ৬০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে।
এদিকে, মেধাতালিকায় জায়গা (দশম) করে নেওয়া বর্ণময় বারিকের বাড়ি ঘাটালের ১২ নং ওয়ার্ডের নিশ্চিন্দিপুরে। বাবা বনমালী বারিক ক্ষীরপাই উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক। মা গৃহবধূ। পড়াশোনার জন্য বর্ণময়-কে মেদিনীপুরেই থাকতে হয়। শুক্রবার দুপুরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বর্ণময় শোনায়, “পড়াশোনার কোন ধরা বাঁধা নিয়ম ছিল না! যেটুকু প্রয়োজন পড়েছি। স্কুল এবং গৃহ শিক্ষকদের সাহায্য পেয়েছি। বাবা-মা’ও সাহায্য করেছেন।” বর্ণময় যোগ করে, “আগে ছবি আঁকতাম। এখন আর আঁকা হয়না। তবে, বিকেলটা আমি সব দিন ফাঁকা রাখি। ফুটবল খেলি। স্কুল টিমেও ধারাবাহিকভাবে খেলেছি।” বর্ণময় চায় চিকিৎসক হতে। শুধু বর্ণময় নয়, মেদিনীপুর শহরের গান্ধীঘাট এলাকার সাগ্নিক কিংবা পালবাড়ি (আদি বাড়ি শিরোমণি)’র বাসিন্দা বীরেশেরও ইচ্ছে নিট পরীক্ষায় সফল হয়ে চিকিৎসক হওয়ার। সাগ্নিকের বাবা সুশোভন রায় একজন সরকারি কর্মী। মা সুজাতা রায় গৃহবধূ। সাগ্নিক বলে, “নিট দিয়ে চিকিৎসক হওয়ার ইচ্ছে আছে। অবসর সময়ে ছবি আঁকি।” মেদিনীপুর গ্রামীণের শিরোমণি এলাকায় আদি বাড়ি হলেও, বর্তমানে শহরের পালবাড়িতে থাকে বীরেশ ঘোষ। বাবা গৌতম কুমার ঘোষ একজন স্কুল শিক্ষক। মা শম্পা ঘোষ একজন গৃহবধূ। বীরেশের প্রিয় বিষয় পদার্থ বিজ্ঞান (বা, পদার্থবিদ্যা)। বীরেশ জানায়, “পড়াশোনার অবসরে সুইমিং করি। আগে ছবি আঁকতাম, এখন আর আঁকা হয়না।” বীরেশও একজন চিকিৎসক হতে চায়।
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ নভেম্বর: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নলেজ…