দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পূর্ব মেদিনীপুর, ৬ জুলাই: ভারতের বিশ্বজয়ী দলে বাংলার কোনও ‘ক্রিকেটার’ না থাকলেও, সাপোর্টিং স্টাফ হিসেবে ছিলেন মেদিনীপুরের দয়ানন্দ গরানি (Dayananda Garani)। ভারতীয় টিমের ‘থ্রো ডাউন স্পেশালিস্ট’ দয়ানন্দ-ই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের একমাত্র বাঙালি প্রতিনিধি। রোহিত, বিরাটদের ঘন্টার পর ঘন্টা নানা রকমভাবে বল ছুঁড়ে প্রস্তুত হতে সাহায্য করেছেন দয়ানন্দ। বিশ্বকাপ জয়ের পরই বিশ্বকাপ হাতে রোহিত, বিরাটদের সঙ্গে তাঁর ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে নেট দুনিয়ায়। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ে ‘ঐতিহাসিক’ সংবর্ধনা গ্রহণ করার পর শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে নিজের (জামিট্যা গ্রামের) বাড়িতে ফেরেন দয়ানন্দ। কোলাঘাটবাসীও দয়ানন্দের জন্য রাজকীয় অভ্যর্থনার ব্যবস্থা করেছিলেন।
কোলাঘাট থেকে জামিট্যা পর্যন্ত বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে বরণ করে নেওয়া হয় দয়ানন্দকে। হুডখোলা গাড়িতে চেপে অভিবাদন গ্রহণ করেন দয়ানন্দ। এরপরই সুসজ্জিত মঞ্চে তাঁকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রসঙ্গত, কোলাঘাটের কুঁড়ে ঘরে বিশ্বকাপের খেলা দেখে বড় হয়েছেন দরিদ্র পরিবারের সন্তান দয়ানন্দ। ছোট থেকেই ক্রিকেটের প্রতি ছিল অমোঘ টান। ভালো মিডিয়াম পেস বোলিং করতেন। পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটেই প্র্যাকটিস করতেন। তারপর, কলকাতার বিভিন্ন ক্লাবে ঘুরে ঘুরে আইপিএলের দলে থ্রো ডাউন স্পেশালিস্ট হিসেবে সুযোগ। তারপর ইন্ডিয়া দলে!
২০২০ সাল থেকে ভারতীয় দলের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন দয়ানন্দ। বাবা অসুস্থ। সেই কারণেই দ্রুত বাড়ি ফিরে এসেছেন। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন দলের সদস্য পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটের জামিট্যা গ্রামের দয়ানন্দ গরানি-কে রাজকীয় অভ্যর্থনার মধ্য দিয়েই বরণ করে নেওয়া হয়। পূর্ব মেদিনীপুরের শিক্ষক ড. মৌসম মজুমদার, সুজন বেরা প্রমুখ বলেন, “বিশ্বকাপ ক্রিকেট ইতিহাসে ঢুকে পড়ল আমাদের মেদিনীপুরের (অবিভক্ত) নাম। জামিত্যা গ্রাম থেকেই উত্তরণের পথ বেয়ে আজ বিশ্বকাপ জয়ী ভারতীয় দলের কোচিং সাপোর্টিং স্টাফ দয়ানন্দ গরানি জয় সেলিব্রেট করছে বিরাট-রোহিতের সঙ্গে! আবেগ মথিত হতে বাধ্য হলাম। একটা গর্ব অনুভব করছি। আগের বিশ্বকাপ একটুর জন্য ছোঁয়া হয়নি। কিন্তু, দ্বিতীয়বারে বিশ্বকাপ হাতের মুঠোয়। মেদিনীপুরবাসী হিসেবে খুব গর্ব হচ্ছে। আমাদের অনেক শুভেচ্ছা, ভালোবাসা ওর সাথে ছিল, আছে, থাকবে।”
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ নভেম্বর: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নলেজ…