দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, কলকাতা, ৪ জানুয়ারি: ২৬৮ জনের চাকরি খারিজ করেছিলেন আগেই। সুপ্রিম কোর্টের তরফে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে সেই ‘নির্দেশ’ পুনর্বিবেচনা করতে বলা হয় ২০২২ এর ১৮ অক্টোবরের রায়ে। ২৬৮ জনকেই হলফনামা দিয়ে নিজেদের চাকরির বৈধতা প্রমাণ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই নির্দেশ মেনে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে এখনও পর্যন্ত ২৫৮ জন আবেদন করেছেন। তার মধ্যে ১৯৬ জনের চাকরি পুনরায় বাতিল (ছুটির আগে ৫৩ এবং আজ ১৪৩) করার নির্দেশ দিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। একইসঙ্গে, আজ থেকেই তাঁদের ‘বেতন’ বন্ধ করার নির্দেশও দিয়েছেন। ২ জন সসম্মানে নিজেদের চাকরি ফিরে পেলেন। তাঁরা আদালতে প্রমাণ করতে পেরেছেন, হাইকোর্টের নির্দেশেই তাঁদের ‘৬’ নম্বর বৃদ্ধি পেয়েছিল প্রশ্ন ভুল মামলায়। বাকি ৭০ জনকে শেষ সুযোগ দেওয়া হয়েছে চলতি সপ্তাহের মধ্যে নিজেদেরকে প্রমাণ করার জন্য। এর মধ্যে, ৬০ জনের শুনানি আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) হবে বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে। বাকি ১০ জন আদালতে এখনও আবেদনই করেননি!
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বেআইনিভাবে নিয়োগের জন্য যাঁদের চাকরি গিয়েছিল (২৬৮); বুধবার তাঁদের মধ্যেই ১৪৬ জন প্রাথমিক শিক্ষকের আবেদনের শুনানি ছিল হাইকোর্টে। হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় তাঁদের সমস্ত নথি খতিয়ে দেখে জানিয়ে দেন, এঁদের মধ্যে ১৪৩ জনেরই চাকরি বাতিল করা হবে। এমনকি, অবিলম্বে ওই শিক্ষকদের বেতন বন্ধেরও নির্দেশ দেন বিচারপতি। বাকি ২ জন শিক্ষক যথাক্রমে- তরুণ কারক এবং প্রসেনজিৎ ভট্টাচার্যকে চাকরিতে বহাল রাখার নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। পাশাপাশি, ওই দুই শিক্ষকের বেতন পুনরায় চালু করার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। নথি পুনরায় খতিয়ে দেখে আবারও শুনানি হবে এক জন আবেদনকারীর। তাঁর সঙ্গেই আগামীকাল আরও ৫৯ জনের শুনানি হওয়ার কথা। এ প্রসঙ্গে এও উল্লেখ্য যে, এর আগে অর্থাৎ বড়দিনের ছুটির আগেই ৫৩ জনের হলফনামা খারিজ করে পুনরায় তাদের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আজকের পর সেই সংখ্যাটা বেড়ে হল ১৯৬! তবে, ২ জন ফিরে পেয়েছেন নিজেদের চাকরি। বাকিরা (৭০ জন) চলতি সপ্তাহেই নিজেদের চাকরির বৈধতা প্রমাণ করার শেষ সুযোগ পাবেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে। একইসঙ্গে, আজ (বুধবার) ফের একটি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। পর্ষদের তরফে এক চাকরিপ্রার্থীকে ফোন করে ‘নিয়োগপত্র’ নেওয়ার জন্য ডাকা হয়েছিল বলে অভিযোগ ওঠে! ওই ফোন নম্বর খতিয়ে দেখে সিবিআই-কে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ নভেম্বর: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নলেজ…