দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, কলকাতা, ১১ অক্টোবর: মানিক ভট্টাচার্যের বাজেয়াপ্ত মোবাইলে রহস্যজনক হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট (WhatsApp Chatting)! ইডি (Enforcement Directorate) সূত্রে জানা গেছে, মানিক ভট্টাচার্যের মোবাইলে RK এবং DD নামে দু’টি নম্বর সেভ করা আছে। এই RK’র সঙ্গে মানিকের মহা গুরুত্বপূর্ণ এবং রহস্যজনক কথোপকথন (২০২১ সালে)-ই এখন ইডি আধিকারিকদের অন্যতম ‘তদন্ত বস্তু’ হয়ে উঠেছে। হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট অনুযায়ী, জনৈক আর.কে (RK) মানিক ভট্টাচার্য-কে জানাচ্ছেন, “DD লিস্ট অনুমোদন করেছেন।” এমনকি, নম্বর বাড়িয়ে তৈরি করা ‘অবৈধ মেধাতালিকা’ নাকি RK-কে ফরোয়ার্ডও করা হয়েছে মানিক ভট্টাচার্যের তরফে। তাই, এই RK এবং DD-কে খুঁজে বের করাই যে এখন ইডি’র প্রধান কর্তব্য হতে চলেছে, তা বলাই বাহুল্য! এদিকে, জোকার ইএসআই হাসপাতালে মেডিক্যাল পরীক্ষার পর মানিক ভট্টাচার্য-কে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে তথা বিশেষ ইডি আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় উঠলো ‘চোর চোর’ স্লোগান! দেখানো হলো জুতোও। তাঁকে হেফাজতে নিয়ে রহস্য উদ্ধার করতে চাইছে ইডি।
অন্যদিকে, শুধু আর.কে (RK) বা ডি.ডি (DD) নয়, প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেও একাধিক কথোপকথনের বিষয় ইতিমধ্যে ইডি তাদের চার্জশিটে উল্লেখ করেছে। যেখানে, ‘মেধাতত্ত্ব’ এর ‘জনক’ বা উদ্ভাবক মানিক ভট্টাচার্য একদিকে যেমন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করার জন্য “১০ মিনিট” সময় চেয়েছেন; ঠিক তেমনই ২০২১ সালে ইন্টারভিউ শুরু হয়ে যাওয়ার পর জানিয়েছেন, “সারা রাজ্য জুড়ে ইন্টারভিউ শুরু হয়ে গেছ।” প্রত্যুত্তরে পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, “থ্যাঙ্কস”। এমনই নানা কথোপকথন থেকে ইডি’র অনুমান, প্রাথমিকে ২০১২ সাল থেকে যে নজিরবিহীন দুর্নীতি হয়েছে, তা কোনোভাবেই রাজ্য সরকারের ‘নজর এড়িয়ে’ হয়নি! বরং, পুরোটাই হয়েছে তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ‘মতামত’ নিয়ে। অপরদিকে, ২০১৪ সালের টেট পাসদের নিয়ে ২০২১ সালে যে নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে, সেখানে এই রহস্যময় RK এবং DD’র যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল, তাও অনুমান করছেন ইডি আধিকারিকরা। সেক্ষেত্রে কে এই আর.কে বা ডিডি? খুঁজছেন তদন্তকারীরা। এই বিষয়টি তাঁরা যে আদালতের দৃষ্টিতেও আনবেন তা বলাই বাহুল্য! যদিও, বঞ্চিত চাকরিপ্রার্থীরা ইতিমধ্যে এই আর.কে এবং ডি.ডি নিয়ে নানা মন্তব্য করা শুরু করে দিয়েছেন। তৈরি হচ্ছে, মজার মজার সব মিম বা জোকস! আর, তাতে যে, শাসকদলের একেবারে শীর্ষ নেতৃত্বকেই ইঙ্গিত করা হচ্ছে, তা বলাই বাহুল্য!
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২২ নভেম্বর: দোকান বন্ধ করে রাতেই বেরিয়েছিলেন বাইক নিয়ে।…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…