দ্য বেঙ্গল পোস্ট বিশেষ প্রতিবেদন, কলকাতা, ১৭ অক্টোবর: “তা তা থৈ থৈ” এর পর, দশমীর সন্ধ্যায় দুর্গা মা-কে সাক্ষী রেখে তথাকথিত ‘বিশেষ বান্ধবী’ বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিঁথিতে সিঁদুর দিয়েছেন কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। তাও আবার ক্যামেরার সামনে! তবে কি সম্পর্ককে স্বীকৃতি দেওয়ার চেষ্টা? বৈশাখী বলেন, “আমাদের মধ্যে স্বীকৃতির অভাব কোনও দিন ছিল না! তবে, সামাজিক স্বীকৃতির অভাব অবশ্যই ছিল। সকলেই এবার সম্পর্কটা সুন্দর নজরে দেখুন!” কিন্তু, দু’জনই তো এখনও বিবাহিত, ডিভোর্স পাননি শোভন, আপনারও ডিভোর্স হয়নি? তাতে কি! বৈশাখী বলেছেন, “আমরা দু’জন দুটো নিষ্প্রাণ সম্পর্কে ছিলাম। তা থেকে বেরিয়ে এসেছি! আর, আমার চোখে তো সকলই শোভন।” মুচকি হেসে সম্মতি জানিয়েছেন শোভনও! কিন্তু, রত্না চট্টোপাধ্যায়? দশমী-তে এই কান্ডের পর, শনিবার, একাদশী’র দিন একটি ডিজিটাল মাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, “যতই ক্যামেরার সামনে এইসব নাটক করে বেড়াক না কেন, ডিভোর্স আমি দেবনা। আমি শোভন চট্টোপাধ্যায়ের বউ হয়েই থাকব। ওকে রক্ষিতা (রাখেল) হয়েই থাকতে হবে!” সঙ্গে এও যোগ করেছেন, “ওরা ভুলে গেছে, হিন্দু মেরেজ অ্যাক্ট বলে দেশে এখনও আইন আছে। একজন বিবাহিত পুরুষ ডিভোর্স পাওয়ার আগে, অন্য কাউকে সিঁদুর পরাতে বা স্বীকৃতি দিতে পারেন না! ওই সম্পর্ক অবৈধ ছিল, অবৈধ-ই থাকবে।”
উল্লেখ্য যে, পুজোর আগেই ‘তা তা থৈ থৈ’ গানে শোভন-বৈশাখীর নাচ নেটমাধ্যমে তুমুল আলোড়ন ফেলে দিয়েছিল। এরপর, পিয়ানো বাজানো, ঘোড়ায় চড়া প্রভৃতির পর, ক্যামেরার সামনে ‘সিঁদুর’ পরানো! ফের একবার শিরোনামে শোভন-বৈশাখী। আর, তাঁদের এইসব কাণ্ডকেই পুরোপুরি নাটক বলেছেন শোভন চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী তথা বেহালা পূর্বের বিধায়ক রত্না চট্টোপাধ্যায়। এমনকি, রত্না এও জানিয়েছেন, তাঁদের ছেলে-মেয়েরা এখন বাবাকে (শোভনকে) ‘কার্টুন’ বলে ডাকেন! রত্না’র কথায়, “শোভন বাবুর মস্তিষ্ক বিকৃতি হয়েছে। আমার ছেলে-মেয়েও বলে, লোকটার মাথাটা একেবারে গেছে। পুরো কার্টুনের মত কান্ড-কারখানা করে বেড়াচ্ছে ক্যামেরার সামনে!” সর্বোপরি, “শোভন ও বৈশাখী যে দায়িত্ব নিয়ে সমাজকে কলুষিত করে চলেছেন” তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন রত্না। একই দাবি, রত্নার বাবা দুলাল দাসেরও। তবে, তিনি এও জানিয়েছেন, “এদের দু’জনকে এখন দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখলেও রোখা যাবেনা!” আর, রত্না’র মন্তব্য নিয়ে বৈশাখী পরে মন্তব্য করেছেন, “রক্ষিতার বাড়িতে আশ্রিতা হয়ে আছেন কেন? ওই বাড়ি থেকে আপনাকে (রত্নাকে) কিভাবে বের করতে হয়, তা আমি দেখছি!” পাল্টা রত্নাও জানিয়েছেন, “যা খুশি করুন। আমার স্বামীর বাড়ি আমি ছাড়বনা!”
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: সাপ ধরে বাড়িতেই পরিচর্যা করতেন। এলাকাবাসীদের কথায়,…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২১ নভেম্বর: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসকদের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: সংগ্রাম, আন্দোলন কিংবা প্রতিবাদ। বরাবরই পথ দেখিয়ে…
শশাঙ্ক প্রধান, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: বাড়ির ভিত তৈরির জন্য চলছিল খোঁড়াখুঁড়ির কাজ। খোঁজ মিলল…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৯ নভেম্বর: ৫ এম.এল, ১০ এম.এল-র সিরিঞ্জ থেকে অ্যাড্রিনালিনের…
দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৮ নভেম্বর: এশিয়ার অন্যতম বৃহৎ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও নলেজ…