বিশেষ প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ২২ ফেব্রুয়ারি: “বসন্ত এসে গেছে…।” তবে, বিশ্ব উষ্ণায়নের (Global Warming) দাপটে গ্রীষ্মের দাবদাহ আসতেও বোধহয় খুব বেশি দেরি নেই! আর একবার তা চলে এলে তাপমাত্রা যে কোথায় গিয়ে পৌঁছবে, সেই আতঙ্কেই দিন গুনছেন বঙ্গবাসী। ২০২৩- এ রেকর্ড গরমে পুড়তে হয়েছে দক্ষিণবঙ্গবাসীকে। এবারও তেমনই পূর্বাভাস দিয়ে রেখেছে আবহাওয়া দপ্তর। এই সমস্ত বিষয় মাথায় রেখেই দক্ষিণবঙ্গ তথা জঙ্গলমহলের প্রচার-ময়দানে নেমে পড়ল পৃথিবী বিখ্যাত কুলার কোম্পানি সিম্ফনি লিমিটেড (Symphony Limited)। মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় দুই মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামের ডিলার বা ট্রেড পার্টনারদের নিয়ে খড়্গপুর শহরের অদূরে জাতীয় সড়কের পাশে একটি অভিজাত হোটেলে আয়োজিত ‘ডিলার্স মিট’ (Dealers Meet) থেকে সংস্থার (সিম্ফনি লিমিটেডের) তরফে ‘স্পেশাল অফার’-র বার্তা দেওয়ার সাথে সাথেই, সিম্ফনি এয়ার কুলার ও কুলিং ফ্যানের নিত্য নতুন বা সাম্প্রতিকতম মডেলগুলির সঙ্গেও পরিচয় করানো হয়।
সিম্ফনি লিমিটেড (Symphony Limited)-র তরফে উপস্থিত হয়েছিলেন কোম্পানির সেলস হেড (Sales Head/ AVP) পঙ্কজ কুমার, জোনাল হেড (Zonal Head) সঞ্জয় পাঠক, সিনিয়র এরিয়া সেলস ম্যানেজার (Senior ASM) বিশ্বজিৎ দাস প্রমুখ। তাঁরা স্পষ্ট জানান, সিম্ফনি কুলার থেকে দূষণ ছড়ায় না। কার্বনহীন শীতল বাতাস দিতে সিম্ফনি লিমিটেড (Symphony Limited) প্রতিশ্রুতিবদ্ধ! শুধু তাই নয়, সংস্থার কর্তারা বলেন, “আমাদের বার্তা ১টি সিম্ফনি এয়ার কুলার পরিবেশ থেকে ১৪টি গাছের সমান কার্বন শোষণ করতে পারে।” সংস্থার সেলস হেড কুমার পঙ্কজ বলেন, “ভারত সহ বিশ্বের ৬০-টি দেশের এয়ার কুলারের বাজারের ৫০ শতাংশই সিম্ফনির দখলে। কোয়ালিটি এবং প্রাইস নিয়ে ক্রেতারা সন্তুষ্ট বলেই এমনটা সম্ভব হয়েছে।” তবে তাঁদের লক্ষ্য যে শুধু শহরাঞ্চল নয়, গ্রামের বাজারেও পৌঁছে যাওয়া; তাও জানিয়েছেন সংস্থার তরফে সঞ্জয় পাঠক, বিশ্বজিৎ দাস প্রমুখ।