দ্য বেঙ্গল পোস্ট প্রতিবেদন, পশ্চিম মেদিনীপুর, ১৬ ফেব্রুয়ারি:মেদিনীপুর পৌরসভার ১৩ নং ওয়ার্ডের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী এবার মজাম্মেল হোসেন। পেশায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। এলাকায় একজন সমাজসেবী হিসেবেও দীর্ঘদিনের পরিচিত মুখ। তাঁকেই এবার সংখ্যালঘু অধ্যুষিত এই ওয়ার্ডে প্রার্থী করেছে তৃণমূল। মঙ্গলবার তাঁর হয়ে প্রচারে নামলেন এই ওয়ার্ডের বিভিন্ন শিক্ষকরা। গেলেন ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে। তৃণমূল প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির তরফে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক সুরজিৎ দে, রাজেশ দত্ত প্রমুখরা। এদিকে, শিক্ষকদের এই আন্তরিকতায় খুশি মোজাম্মেলও। তিনি জানিয়েছেন, “শিক্ষকরাই জাতির মেরুদণ্ড। তাঁদের আবেদন সাধারণ মানুষের কাছে অনেকবেশি গ্রহণযোগ্য। তাঁরা আজ মানবিক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিভিন্ন জনমুখী প্রকল্পগুলি সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে বোঝালেন। আমরাও সর্বোতভাবে ওয়ার্ডবাসীর পাশে থাকব বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি।”

thebengalpost.net
প্রচারে মজাম্মেল :

thebengalpost.net
Advertisement (নির্বাচনী বিজ্ঞাপন) :

thebengalpost.net
Advertisement (নির্বাচনী বিজ্ঞাপন) :

thebengalpost.net
Advertisement (নির্বাচনী বিজ্ঞাপন):

তবে, এই ওয়ার্ডেও নির্দল কাঁটা ভাবাচ্ছে সমর্থকদের! প্রাক্তন তৃণমূল কাউন্সিলর তথা এলাকায় ‘ডাক্তারবাবু’ হিসেবে পরিচিত সৈয়দ এরশাদ আলি বা তাঁর পরিবারের কাউকে এবার টিকিট দেয়নি তৃণমূল! অভিমানাহত এরশাদ তাই নির্দল প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এই বিষয়ে মোজাম্মেল জানিয়েছেন, “কোনো অসুবিধা হবেনা এতে। মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রার্থীর পাশে থাকবেন, উন্নয়নের পাশে থাকবেন এবং জোড়াফুল চিহ্নে ভোট দেবেন, এ নিয়ে বিন্দুমাত্র সংশয় নেই।” অন্যদিকে, বাম প্রার্থী আব্দুল রাফে আবার রেড ভলেন্টিয়ার হিসেবে এলাকায় জনপ্রিয়। “বেশ ভালোই ভোট পাবেন” বলছেন কেউ কেউ। কিছু ভোট কাটতে চলেছেন কংগ্রেস প্রার্থী সেখ দিলসাত-ও। সবমিলিয়ে, “কয়েক কদম এগিয়ে থাকলেও, ভোট ভাগাভাগি নিয়ে একটা দুশ্চিন্তা রয়েই গেছে মজাম্মেলের”, আড়ালে বলছেন শাসকদলেরই একাংশ।

thebengalpost.net
Advertisement (নির্বাচনী বিজ্ঞাপন) :

thebengalpost.net
Advertisement (নির্বাচনী বিজ্ঞাপন) :

thebengalpost.net
Advertisement (নির্বাচনী বিজ্ঞাপন) :